মাহাদি খান ও মোজাফ্ফর আহমেদের জানাজা বৃহষ্পতিবার সকালে
মাহাদি খান
আতিকুর রহমান: সিডনীর শোকের ছায়া যেন কাটতেই চাচ্ছে না। একটি শোক কাটতে না কাটতেই আরেকটি শোক আমাদের সাথে মিলিত হচ্ছে। বড় হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। সম্প্রতি সবার প্রিয় মুখ সাহাদ নোমানী ও ড. আইয়ুবুর রহমানের মৃত্যুর পর সিডনীর অদূরে পোর্ট ক্যাম্বলায় পানিতে মাছ ধরতে দিয়ে সমুদ্রের ঢেউয়ের ধাক্কায় সৌখিন মাছ শিকারী দু’ তরুনের মৃত্যু আবার সিডনীতে শোকের ছায়া ফেলেছে। তরুন দু’জনের নাম মাহাদি খান ও মোজাফ্ফর আহমেদ। মাহাদি খানের বয়স ৩৩ ও মোজাফ্ফর আহমেদের বয়স হয়েছিল ৪২। হাস্যোজ্জ্বল ও বিনয়ী হিসেবে ল্যাকেম্বায় মাহাদি ও মোজাফ্ফর ছিল সবার প্রিয়। ল্যাকেম্বাস্থ মাহি হালাল বুচারী ও ঘরোয়া কিচেন এর মালিক ছিল মাহাদি খান। প্রিয় দু’জনকে হারিয়ে শোকের ছায়া নেমে আসে ল্যাকেম্বা সহ সিডনীর প্রত্যন্ত এলাকায়। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় যে, পরিবারের ইচ্ছানুযায়ী মোজাফ্ফরের লাশ বাংলাদেশে নিয়ে দাফন করা হবে। তবে মাহাদিকে সিডনীতেই দাফন করা হবে। আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারী বৃহষ্পতিবার সকাল ১০টায় ল্যাকেম্বা বড় মসজিদে (LMA-71-75 Wangee Road, Lakemba) মোজাফ্ফর আহমদের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। একইদিনে সকাল ১১টায় রুকউড কবরস্থানে (Roodwood Cemetery Section 8) মাহাদি খানের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে এবং সেখানেই দাফন করা হবে। উল্লেখ্য যে, মাহাদি খান বাবা, মা ও বোন সিডনীতে এবং সদ্য বিবাহিত স্ত্রীকে বাংলাদেশে রেখে গেছেন। তার দেশের বাড়ী মুন্সিগঞ্জে।
আর মোজাফ্ফরের গ্রামের বাড়ী ফেনী। এ দু’জন তরুনের মৃত্যু সে অভাবনীয় ক্ষতি হয়েছে তা কখনও পূরন হবে না। প্রভাত পরিবারের পক্ষ থেকে এ দু’তরুনের রূহের মাগফেরাত কামনা করছি এবং শোকসপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
মাহাদি খান |
আতিকুর রহমান: সিডনীর শোকের ছায়া যেন কাটতেই চাচ্ছে না। একটি শোক কাটতে না কাটতেই আরেকটি শোক আমাদের সাথে মিলিত হচ্ছে। বড় হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। সম্প্রতি সবার প্রিয় মুখ সাহাদ নোমানী ও ড. আইয়ুবুর রহমানের মৃত্যুর পর সিডনীর অদূরে পোর্ট ক্যাম্বলায় পানিতে মাছ ধরতে দিয়ে সমুদ্রের ঢেউয়ের ধাক্কায় সৌখিন মাছ শিকারী দু’ তরুনের মৃত্যু আবার সিডনীতে শোকের ছায়া ফেলেছে। তরুন দু’জনের নাম মাহাদি খান ও মোজাফ্ফর আহমেদ। মাহাদি খানের বয়স ৩৩ ও মোজাফ্ফর আহমেদের বয়স হয়েছিল ৪২। হাস্যোজ্জ্বল ও বিনয়ী হিসেবে ল্যাকেম্বায় মাহাদি ও মোজাফ্ফর ছিল সবার প্রিয়। ল্যাকেম্বাস্থ মাহি হালাল বুচারী ও ঘরোয়া কিচেন এর মালিক ছিল মাহাদি খান। প্রিয় দু’জনকে হারিয়ে শোকের ছায়া নেমে আসে ল্যাকেম্বা সহ সিডনীর প্রত্যন্ত এলাকায়। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় যে, পরিবারের ইচ্ছানুযায়ী মোজাফ্ফরের লাশ বাংলাদেশে নিয়ে দাফন করা হবে। তবে মাহাদিকে সিডনীতেই দাফন করা হবে। আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারী বৃহষ্পতিবার সকাল ১০টায় ল্যাকেম্বা বড় মসজিদে (LMA-71-75 Wangee Road, Lakemba) মোজাফ্ফর আহমদের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। একইদিনে সকাল ১১টায় রুকউড কবরস্থানে (Roodwood Cemetery Section 8) মাহাদি খানের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে এবং সেখানেই দাফন করা হবে। উল্লেখ্য যে, মাহাদি খান বাবা, মা ও বোন সিডনীতে এবং সদ্য বিবাহিত স্ত্রীকে বাংলাদেশে রেখে গেছেন। তার দেশের বাড়ী মুন্সিগঞ্জে।
No comments